পটুয়াখালীতে ইউপি প্রার্থীর বাড়ি ও মন্দিরে হামলা ও ভাংচুর
পটুয়াখালী: দশমিনা উপজেলায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। বিদ্রোহী প্রার্থীর সমর্থকরা নৌকা প্রতীকের প্রার্থী গৌতম রায়ের বাড়িতে হামলা ও ভাংচুর চালিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার বিকেলে পূজা মণ্ডপের দেবতার বিগ্রহ, ধর্মীয় সমাবেশ ঘর, ৩টি মোটরসাইকেল ভাংচুর করে এবং নারী-পুরুষদেরকে মারধর করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
দশমিনা আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গৌতম রায় জানান, নির্বাচনের দিন বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে তিনি নিজ বাড়ীতে দুপুরের খাবার খেতে যান। এসময় ৪৫-৫০টি মটর সাইকেল যোগে দুর্বৃত্তরা তার বাড়ির পাশের লক্ষ্মীপুর ভোট কেন্দ্রে আতংক সৃষ্টি করে প্রার্থীর বাড়িতে ঢুকে পরে। এসময় অতর্কিত হামলা করে শতবর্ষী পূজামণ্ডপের দেববিগ্রহ, ধর্মীয় সমাবেশ ঘর, ৩টি মোটর সাইকেল ভাংচুর করে সন্ত্রাসীরা। এসময় তারা স্থানীয় নারী পুরুষদেরকে মারধরও করে। পরে ভোট কেন্দ্রে অবস্থান করা পুলিশ, আনসার, ভিডিপি সদস্য ও স্থানীয়রা মিলে ধাওয়া করলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
জামায়াত, বিএনপি ও আওয়ামী বিদ্রোহী প্রার্থীর সমন্বয়ে গড়া সন্ত্রাসী বাহিনী তাণ্ডবের এ ঘটনায় ওই ভোট কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ বন্ধ হয়ে যায়। এ প্রার্থী গৌতম আরও বলেন, সেনা কর্মকর্তার ভবন ভেঙে জমি দখল, সাংবাদিক মারধর ও মামলা ঘটনার হোতা শতাধিক মামলার আসামী ‘ভাইয়া বাহিনী’র ভাইয়া সাবেক এমপি রণি চলে গেলেও বাহিনীতে সক্রিয়ভাবে যোগ করে গেছেন জায়ামাত বিএনপি ক্যাডারদের।
দশমিনা থানা অফিসার-ইন-চার্জ মনিরুল ইসলাম জানান, ‘পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে। লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থানেয়া হবে’।
এইবেলাডটকম/প্র.চ/এমআর, প্রকাশ: ১২:০৮ pm ২৭-০৩-২০১৬
দশমিনা আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গৌতম রায় জানান, নির্বাচনের দিন বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে তিনি নিজ বাড়ীতে দুপুরের খাবার খেতে যান। এসময় ৪৫-৫০টি মটর সাইকেল যোগে দুর্বৃত্তরা তার বাড়ির পাশের লক্ষ্মীপুর ভোট কেন্দ্রে আতংক সৃষ্টি করে প্রার্থীর বাড়িতে ঢুকে পরে। এসময় অতর্কিত হামলা করে শতবর্ষী পূজামণ্ডপের দেববিগ্রহ, ধর্মীয় সমাবেশ ঘর, ৩টি মোটর সাইকেল ভাংচুর করে সন্ত্রাসীরা। এসময় তারা স্থানীয় নারী পুরুষদেরকে মারধরও করে। পরে ভোট কেন্দ্রে অবস্থান করা পুলিশ, আনসার, ভিডিপি সদস্য ও স্থানীয়রা মিলে ধাওয়া করলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
জামায়াত, বিএনপি ও আওয়ামী বিদ্রোহী প্রার্থীর সমন্বয়ে গড়া সন্ত্রাসী বাহিনী তাণ্ডবের এ ঘটনায় ওই ভোট কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ বন্ধ হয়ে যায়। এ প্রার্থী গৌতম আরও বলেন, সেনা কর্মকর্তার ভবন ভেঙে জমি দখল, সাংবাদিক মারধর ও মামলা ঘটনার হোতা শতাধিক মামলার আসামী ‘ভাইয়া বাহিনী’র ভাইয়া সাবেক এমপি রণি চলে গেলেও বাহিনীতে সক্রিয়ভাবে যোগ করে গেছেন জায়ামাত বিএনপি ক্যাডারদের।
দশমিনা থানা অফিসার-ইন-চার্জ মনিরুল ইসলাম জানান, ‘পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে। লিখিত অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থানেয়া হবে’।
এইবেলাডটকম/প্র.চ/এমআর, প্রকাশ: ১২:০৮ pm ২৭-০৩-২০১৬
No comments
Post a Comment