ধর্মীয় উৎসব পালন ও বাঁচার তাগিদে আন্দোলনে রাখাইনরা
বিক্ষোভে ফেটে পড়েছেন সদর উপজেলার চৌফলদন্ডী ইউনিয়নের রাখাইন সম্প্রদায়। ৯ মার্চ সকালে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন তাঁরা। তাদের সাফ কথা, যে কোন ভাবে বাঁধের উপর নির্মিত স্থাপনা ভেঙ্গে দিতে হবে। খোলা রাখতে হবে রাখাইনদের উপার্জনের পথ। এ দাবিতে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন। মানব বন্ধনের পরই এটি দেন তাঁরা।
বিক্ষোভে অংশ নিতে ৯ মার্চ সকাল থেকে কক্সবাজারমুখী হতে থাকেন চৌফলদন্ডীর রাখাইন সম্প্রদায়ের শতাধিক মানুষ। থাকেন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে। জীবন-জীবিকার প্রশ্ন। তাই নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যোগদান করেন বিক্ষোভে। এরপরই বিক্ষোভের অংশ হিসেবে আয়োজন করেন মানব বন্ধনের। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীদের দাবি ছিল, প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করে একটি প্রভাবশালী মহল বেড়িবাঁধ সংলগ্ন এলাকায় স্থাপনা নির্মাণ করেছে। যে জায়গায় দালান নির্মাণ করা হয়েছে সেটি পূর্বে রাখাইন সম্প্রদায়ের মালিকানাধীন ছিল। বাঁধের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়েছে সেই জমি। সরকারি নথিতে যার প্রমাণ রয়েছে। অথচ দখলবাজরা ভূঁয়া দলিল সৃষ্টি করে সেই জায়গা দখলে নিয়েছে। এভাবে দখলবাজি চলতে থাকলে একদিন তাঁদের বাড়ি-ঘর হারাতে হবে। এজন্য তাঁরা শুধু অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নয়, চান অবৈধ দখলদারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। যাতে অদূর কিংবা সুদূর ভবিষ্যতে কোন গোষ্ঠী রাখাইন সম্প্রদায়ের আয়-রোজগারের পথ বন্ধ করে দিতে না পারে। দখলে নিতে না পারে তাঁদের জমি।
মানববন্ধন চলাকালে বিক্ষোভকারীদের দাবির সাথে একমত পোষণ করে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার সিটি কলেজের অধ্যক্ষ ক্যথিন অং, রাজনীতিবিদ অ্যাড.ফরিদুল আলম, চৌফলদন্ডী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুচ্ছবি, একই ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার মংওয়েন, সাবেক মেম্বার থোইন ক্য রাখাইন প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা বলেন, চৌফলদন্ডীর বেড়িবাঁধের পাশের খোলা জায়গাটি রাখাইন সম্প্রদায়ের প্রাণ। যুগ যুগ ধরে এই জায়গায় মাছ ও নাপ্পি শুকিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন তাঁরা। ধর্মীয় আচারাদিও সামাজিক অনুষ্ঠান পালন করা হয় এই জায়গায়।
জায়গাটি অবৈধ দখলে চলে গেলে চরম আর্র্থিক সংকটে পড়বে চৌফলদন্ডীর রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ। ফলে তাঁরা চান অবৈধ দখলবাজদের কবল থেকে মুক্ত করা হোক বেড়িবাঁধ সংলগ্ন খোলা জায়গা। মানববন্ধনের পর প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
বিক্ষোভে অংশ নিতে ৯ মার্চ সকাল থেকে কক্সবাজারমুখী হতে থাকেন চৌফলদন্ডীর রাখাইন সম্প্রদায়ের শতাধিক মানুষ। থাকেন জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে। জীবন-জীবিকার প্রশ্ন। তাই নারী-পুরুষ নির্বিশেষে যোগদান করেন বিক্ষোভে। এরপরই বিক্ষোভের অংশ হিসেবে আয়োজন করেন মানব বন্ধনের। মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারীদের দাবি ছিল, প্রশাসনের নির্দেশ অমান্য করে একটি প্রভাবশালী মহল বেড়িবাঁধ সংলগ্ন এলাকায় স্থাপনা নির্মাণ করেছে। যে জায়গায় দালান নির্মাণ করা হয়েছে সেটি পূর্বে রাখাইন সম্প্রদায়ের মালিকানাধীন ছিল। বাঁধের জন্য অধিগ্রহণ করা হয়েছে সেই জমি। সরকারি নথিতে যার প্রমাণ রয়েছে। অথচ দখলবাজরা ভূঁয়া দলিল সৃষ্টি করে সেই জায়গা দখলে নিয়েছে। এভাবে দখলবাজি চলতে থাকলে একদিন তাঁদের বাড়ি-ঘর হারাতে হবে। এজন্য তাঁরা শুধু অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নয়, চান অবৈধ দখলদারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি। যাতে অদূর কিংবা সুদূর ভবিষ্যতে কোন গোষ্ঠী রাখাইন সম্প্রদায়ের আয়-রোজগারের পথ বন্ধ করে দিতে না পারে। দখলে নিতে না পারে তাঁদের জমি।
মানববন্ধন চলাকালে বিক্ষোভকারীদের দাবির সাথে একমত পোষণ করে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার সিটি কলেজের অধ্যক্ষ ক্যথিন অং, রাজনীতিবিদ অ্যাড.ফরিদুল আলম, চৌফলদন্ডী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুচ্ছবি, একই ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের মেম্বার মংওয়েন, সাবেক মেম্বার থোইন ক্য রাখাইন প্রমুখ। সমাবেশে বক্তারা বলেন, চৌফলদন্ডীর বেড়িবাঁধের পাশের খোলা জায়গাটি রাখাইন সম্প্রদায়ের প্রাণ। যুগ যুগ ধরে এই জায়গায় মাছ ও নাপ্পি শুকিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে আসছেন তাঁরা। ধর্মীয় আচারাদিও সামাজিক অনুষ্ঠান পালন করা হয় এই জায়গায়।
জায়গাটি অবৈধ দখলে চলে গেলে চরম আর্র্থিক সংকটে পড়বে চৌফলদন্ডীর রাখাইন সম্প্রদায়ের মানুষ। ফলে তাঁরা চান অবৈধ দখলবাজদের কবল থেকে মুক্ত করা হোক বেড়িবাঁধ সংলগ্ন খোলা জায়গা। মানববন্ধনের পর প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
No comments
Post a Comment