চট্টগ্রামে আসছেন কীর্তনীয়া অদিতি মুন্সী
কীর্তনীয়া অদিতি মুন্সী |
বাংলাদেশ গীতা শিক্ষা কমিটির (বাগীশিক) জাতীয় গীতা উৎসবে ‘ব্রান্ড
অ্যাম্বাসেডর’ হিসেবে আসছেন ওপার বাংলার কীর্তনীয়া শিল্পী অদিতি মুন্সী।
নগরীর জেএম সেন হলে শুক্রবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দিনব্যাপী এ উৎসবে ৩০ জেলার
২০ হাজারের বেশি ভক্তসমাগম হবে বলে আশা করছেন আয়োজকরা।
বুধবার দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে এসব তথ্য জানান বাগীশিক কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক ডা. অঞ্জন কুমার দাশ।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, বাগীশিকের ষষ্ঠ বর্ষপূর্তির এ উৎসব শুরু হবে সকাল ১০টায়। রাত ১১টা পর্যন্ত উৎসব চলবে। সাংগীতিক গীতাপাঠ, গুণীজন ও গীতা প্রশিক্ষক সংবর্ধনা, শীতবস্ত্র বিতরণ, জীবন ও দাতা সদস্য সম্মাননা, বৈদিক ধূম্রজাল প্রদর্শনী, কুইজ প্রতিযোগিতা, শিক্ষাসামগ্রী ও শিক্ষাবৃত্তি দান, চারা বিতরণ, নৃত্যনাট্য, সঙ্গীতানুষ্ঠান, আলোকচিত্র প্রদর্শনী, লোকজ মেলা, ধর্ম সম্মেলন থাকবে উৎসবে।
তিনি বলেন, গীতার জীবনমুখী, বাস্তবমুখী, মানবধর্মী, উদার, অসাম্প্রদায়িক ও সর্বজনীন আদর্শে একটি বৈষম্য ও শোষণমুক্ত মডেল সমাজব্যবস্থা বিনির্মাণের লক্ষ্যে বাগীশিক প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। ছয় বছরে বাগীশিকের অধীনে বিভিন্ন মঠ-মন্দিরে সাত শতাধিক গীতা শিক্ষা কেন্দ্র (সাপ্তাহিক) চালু করা হয়েছে।
উৎসবে প্রধান অতিথি থাকবেন সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। উৎসবের উদ্বোধন করবেন নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার দেবদাস ভট্টাচার্য। মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্বালন করবেন বাগীশিকের প্রধান পৃষ্ঠপোষক তপন সরকার। সংবর্ধনা জানানো হবে রাউজান পৌরসভার মেয়র দেবাশীষ পালিতকে। বিশেষ সম্মাননা পাবেন বাগীশিকের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি দিলীপ ভট্টাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক পলাশ কান্তি নাথ রণী।
দেশপ্রিয় চৌধুরী বিনয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি থাকবেন প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, জন্মাষ্টমী পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শ্রী চন্দন তালুকদার, দক্ষিণ জেলা সভাপতি বাবুল ঘোষ বাবুন, প্রণব কুমার সাহা, ডা. বিনয় পাল ও সুকুমার বৈদ্য।
সংবাদ সম্মেলনে ‘সরকার ও জনগণের কাছে’ ১০টি দাবি জানানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মন্দিরভিত্তিক গীতা শিক্ষা কার্যক্রমে সরকারি সহায়তা দেওয়া, প্রতিটি উচ্চ বিদ্যালয়ে সনাতন ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে রূপান্তর, দুর্গাপূজায় তিনদিনের ছুটি ঘোষণা, ২ ডিসেম্বর জাতীয় গীতা দিবস ঘোষণা, জাতীয় সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, জাতিগত সংখ্যালঘুদের জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় গঠন ও সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনকারীদের বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার, হিন্দু বিবাহ আইনে বিচ্ছেদ পদ্ধতি না রাখা, মন্দিরভিত্তিক বিবাহ ও কলুষমুক্ত পূজাঙ্গন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাগীশিকের প্রধান উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তপন কান্তি দাশ, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ বিজয় লক্ষ্মী দেবী, রঞ্জন দত্ত, দীলিপ ভট্টাচার্য, নগর উপদেষ্টা প্রদীপ দাশ, সাধারণ সম্পাদক রনজন সাহা, কেন্দ্রীয় সভাপতি দেশপ্রিয় চৌধুরী বিনয়, সহ-সভাপতি ডা. প্রণব দাশ, কবরী রক্ষিত, সহ-সম্পাদক প্রকৌশলী সুমন সেন, প্রচার সম্পাদক যীশু সেন, উত্তর জেলা সভাপতি শুভাশীষ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সদস্য অনুপম দেবনাথ পাভেল, আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুপন বিশ্বাস ও প্রধান সমন্বয়কারী চন্দনময় নন্দী টিটু।
চন্দনময় নন্দী টিটু জানান, জি বাংলার সা-রে-গা-মা-পা’র জনপ্রিয় শিল্পী অদিতি মুন্সীকে ব্রান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে সম্মাননা প্রদান করা
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, বাগীশিকের ষষ্ঠ বর্ষপূর্তির এ উৎসব শুরু হবে সকাল ১০টায়। রাত ১১টা পর্যন্ত উৎসব চলবে। সাংগীতিক গীতাপাঠ, গুণীজন ও গীতা প্রশিক্ষক সংবর্ধনা, শীতবস্ত্র বিতরণ, জীবন ও দাতা সদস্য সম্মাননা, বৈদিক ধূম্রজাল প্রদর্শনী, কুইজ প্রতিযোগিতা, শিক্ষাসামগ্রী ও শিক্ষাবৃত্তি দান, চারা বিতরণ, নৃত্যনাট্য, সঙ্গীতানুষ্ঠান, আলোকচিত্র প্রদর্শনী, লোকজ মেলা, ধর্ম সম্মেলন থাকবে উৎসবে।
তিনি বলেন, গীতার জীবনমুখী, বাস্তবমুখী, মানবধর্মী, উদার, অসাম্প্রদায়িক ও সর্বজনীন আদর্শে একটি বৈষম্য ও শোষণমুক্ত মডেল সমাজব্যবস্থা বিনির্মাণের লক্ষ্যে বাগীশিক প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। ছয় বছরে বাগীশিকের অধীনে বিভিন্ন মঠ-মন্দিরে সাত শতাধিক গীতা শিক্ষা কেন্দ্র (সাপ্তাহিক) চালু করা হয়েছে।
উৎসবে প্রধান অতিথি থাকবেন সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। উৎসবের উদ্বোধন করবেন নগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার দেবদাস ভট্টাচার্য। মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্বালন করবেন বাগীশিকের প্রধান পৃষ্ঠপোষক তপন সরকার। সংবর্ধনা জানানো হবে রাউজান পৌরসভার মেয়র দেবাশীষ পালিতকে। বিশেষ সম্মাননা পাবেন বাগীশিকের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি দিলীপ ভট্টাচার্য ও সাধারণ সম্পাদক পলাশ কান্তি নাথ রণী।
দেশপ্রিয় চৌধুরী বিনয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথি থাকবেন প্যানেল মেয়র চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী, জন্মাষ্টমী পরিষদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শ্রী চন্দন তালুকদার, দক্ষিণ জেলা সভাপতি বাবুল ঘোষ বাবুন, প্রণব কুমার সাহা, ডা. বিনয় পাল ও সুকুমার বৈদ্য।
সংবাদ সম্মেলনে ‘সরকার ও জনগণের কাছে’ ১০টি দাবি জানানো হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে মন্দিরভিত্তিক গীতা শিক্ষা কার্যক্রমে সরকারি সহায়তা দেওয়া, প্রতিটি উচ্চ বিদ্যালয়ে সনাতন ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টকে ফাউন্ডেশনে রূপান্তর, দুর্গাপূজায় তিনদিনের ছুটি ঘোষণা, ২ ডিসেম্বর জাতীয় গীতা দিবস ঘোষণা, জাতীয় সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন, জাতিগত সংখ্যালঘুদের জন্য আলাদা মন্ত্রণালয় গঠন ও সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনকারীদের বিশেষ ট্রাইব্যুনালে বিচার, হিন্দু বিবাহ আইনে বিচ্ছেদ পদ্ধতি না রাখা, মন্দিরভিত্তিক বিবাহ ও কলুষমুক্ত পূজাঙ্গন।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাগীশিকের প্রধান উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তপন কান্তি দাশ, উপদেষ্টা অধ্যক্ষ বিজয় লক্ষ্মী দেবী, রঞ্জন দত্ত, দীলিপ ভট্টাচার্য, নগর উপদেষ্টা প্রদীপ দাশ, সাধারণ সম্পাদক রনজন সাহা, কেন্দ্রীয় সভাপতি দেশপ্রিয় চৌধুরী বিনয়, সহ-সভাপতি ডা. প্রণব দাশ, কবরী রক্ষিত, সহ-সম্পাদক প্রকৌশলী সুমন সেন, প্রচার সম্পাদক যীশু সেন, উত্তর জেলা সভাপতি শুভাশীষ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় সদস্য অনুপম দেবনাথ পাভেল, আন্তর্জাতিক সম্পাদক সুপন বিশ্বাস ও প্রধান সমন্বয়কারী চন্দনময় নন্দী টিটু।
চন্দনময় নন্দী টিটু জানান, জি বাংলার সা-রে-গা-মা-পা’র জনপ্রিয় শিল্পী অদিতি মুন্সীকে ব্রান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে সম্মাননা প্রদান করা
No comments
Post a Comment