বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টারের সুরাহা দিতে পারেনি পার্বত্য মন্ত্রণালয়
রিসসো কোসেই কাই সেন্টার, বেতছড়ি খাগড়াছড়ি।
সেটেলার বাঙ্গালিদের বিরোধের কারণে কোন উন্নয়নমূলক কাজ করা যাচ্ছে না। আগের
মতোই জঙ্গলে পরিণত হয়ে গেছে। এর প্রতিকার চেয়ে গত ০৮/০৬/২০১৪ইং খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক ও ১৩/০৮/২০১৪ ইং পার্বত্য সচিব বরাবরে আবেদন করে এখনও পর্যন্ত কোন কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়নি। বরং মামলার পর মামলা জুড়ে দিয়ে হয়রানী করা হচ্ছে ।
উল্লেখ্য খাগড়াছড়ি সদরে কমলছড়ি ইউনিয়নে ২৬৪ নং ভূয়াছড়ি মৌজাধীন বেতছড়ি
গ্রামে ১. আর্য্য পুরুষ বনভান্তে বির্দশন শিক্ষা কেন্দ্র, ২. বেতছড়ি রিসসো
কোসেই কাই সেন্টার, ৩. জ্ঞানজ্যোতি কুঠির ও ৪. চিত্রসেন কুঠির-এর সর্ব মোট
(বিশ) একর জমি রয়েছে। এই জমি এক সময় বেতছড়ি জনকল্যাণ বৌদ্ধ মন্দিরের ছিল।
১৯৯১-৯২ সালে বৌদ্ধ মন্দিরসহ গ্রামের বাড়ীঘর ভেঙ্গে দিয়ে গ্রামবাসীকে এক
জায়গায় জড়ো করে গুচ্ছগ্রামে বসবাস করতে বাধ্য করা হয়। এর ফলে মন্দিরের
আওতাধীন আনুমানিক ২০ একর পরিমাণ জমি পরিত্যক্ত ও অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে
থাকে। পরবর্তীতে সরকার গুচ্ছগ্রাম ভেঙ্গে দিলে গ্রামবাসীরা আবার নিজ জায়গায়
ফিরে গিয়ে বসবাস শুরু করে। কিন্তু বিভিন্ন প্রতিকূলতা ও সীমাবদ্ধতার কারণে
মন্দিরটি নতুন করে নির্মাণ ও মন্দিরের আওতাভুক্ত জমি ব্যবহার করা সম্ভব
হয়নি। তবে তৎকালীন মন্দিরের আওতাধীন জায়গায় রোপন করা ৫০ বছর বয়সী বটবৃক্ষসহ
বিভিন্ন ফলজ ও বনজ গাছ এখনো বিদ্যমান রয়েছে।
পূর্বেকার মন্দিরের এই জমিকে ভিত্তি করে গ্রামের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য গ্রামবাসীর সকলের সম্মতিতে “রিসসো কোসেই কাই, বাংলাদেশ”-এর সাথে যোগাযোগ করা হয়। আমাদের আমন্ত্রণে গত বছর, অর্থাৎ ২০১৩ সালের ২৩ জানুয়ারী “রিসসো কোসেই কাই- বাংলাদেশ” এর মিনিষ্টার দি রেভারেন্ড মিটসুয়ুকি আরিতোমি অত্র এলাকা পরিদর্শন করেন এবং “বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই, বাংলাদেশ” নামক শাখার প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। রিসসো কোসেই কাই হলো জাপান ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর শাখা রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশেও এই সংগঠনটির বেশ কিছু শাখা আছে।
এরপর বন্দোবস্তীর সুবিধার্থে ১. আর্য্য পুরুষ বনভান্তে বির্দশন শিক্ষা কেন্দ্র, ২. বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টার, ৩. কেন্দ্র, জ্ঞানজ্যোতি কুঠির ও ৪. চিত্রসেন কুঠির নামে তিনটি প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়। এই সব প্রতিষ্ঠানের নামে উক্ত জমি বন্দোবস্তী পাওয়ার জন্য গত বছর অর্থাৎ ২০১৩ সালের ২২ নভেম্বর স্থানীয় হেডম্যানের সুপারিশসহ জেলা প্রশাসক বরাবরে আবেদন করা হয়। পরবর্তীতে উক্ত জায়গায় রিসসো কোসেই কাই-এর অর্থয়ানে Peace Pagoda, Technical Training Center, Meditation Training Center, Healthcare Complex, School & College, Old Care Hostel, Orphan Children Home নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।
দ্রুত উন্নয়ন কাজ শুরু করার আশায় রেভারেন্ড মিটসুয়ুকি আরিতোমি এ বছর ৯ জানুয়ারী আরও একবার জায়গাটি পরির্দশন করেন এবং এই বর্ষা মৌসুমে জমিতে বিভিন্ন ফলজ ও বনজ বৃক্ষের চারা রোপনের নির্দেশ দেন। তাঁর কথামত বর্ষা মৌসুমে বিভিন্ন চারা রোপনের জন্য গ্রামবাসী সেচ্ছাশ্রম দিয়ে উক্ত জায়গাটি পরিস্কার করে। এরপর গত ১৯ এপ্রিল রেভারেন্ড মিটসুয়ুকি আরিতোমি “বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টারের” খাগড়াছড়ি শাখার ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। গত ৮ মে রোজ বৃহস্পতিবার দিনের বেলা প্রচুর বৃষ্টিপাতের সুযোগ নিয়ে জনৈক ১. আছর উদ্দীন, পিতা- জয়নুদ্দি, ২. ইউসুফ আলী, পিতা- মৃত কাশেম আলী সর্ব সাং- ভূয়াছড়ি করিম টিলা, থানা- সদর, জেলা- খাগড়াছড়ি, সহ কতিপয় ভূয়াছড়ি গ্রামের বাঙালি সেটেলার ভিত্তি প্রস্তর ভেঙে দেয় এবং রিসসো কোসেই কাই-এর সাইন বোর্ডটি খুলে নিয়ে যায়। শুধু তাই নয়, তারা রিসসো কোসেই কাই-এর জমি বেদখলের হীন উদ্দেশ্যে জমির ভূয়া দলিল তৈরি করে ১২ জন পাহাড়ির বিরুদ্ধে আদালতে তিনটি মামলা দেয়।
এভাবে কতিপয় সেটলার প্রতিনিয়ত পাহাড়িদের জায়গাজমি দখল করে নিয়ে যাচ্ছে। ১. আর্য্য পুরুষ বনভান্তে বির্দশন শিক্ষা কেন্দ্র, ২. বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টার, ৩. কেন্দ্র, জ্ঞানজ্যোতি কুঠির ও ৪. চিত্রসেন কুঠির-এর জমিও তারা এভাবে বেদখলের জন্য চেষ্টা চালিয়ে আসছে। এই জমি ১৯৯২ সালের আগ পর্যন্ত বেতছড়ি বৌদ্ধ মন্দিরের আওতাধীন থাকলেও জমির বন্দোবস্তী সংক্রান্ত দলিলপত্র ছিল না। দলিল না থাকার কারণ হলো তখন তার প্রয়োজন পড়তো না। এখনো বহু পাহাড়ি বাপদাদার আমল থেকে জমি ভোগ দখল করে আসলেও তার মালিকানার দলিল নেই। তাছাড়া সরকার এক সময় জমি বন্দোবস্তী প্রদান বন্ধ করে দেয়। এই সুযোগে এক শ্রেণীর সেটলার জমির ভূয়া দলিল তৈরি করে পাহাড়িদের প্রথাগত ভোগদখলকৃত জমি হাতিয়ে নিচ্ছে।
এমতাবস্থায় ১. আর্য্য পুরুষ বনভান্তে বির্দশন শিক্ষা কেন্দ্র, ২. বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টার, ৩. কেন্দ্র, জ্ঞানজ্যোতি কুঠির ও ৪. চিত্রসেন কুঠির এর জমি রক্ষার জন্য মাননীয় খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকের নিকট প্রতিকার চেয়ে আবেদন করা হয়। আবেদনের অনুলিপি মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, মাননীয় আঞ্চলিক পরিষদ চেয়ারম্যান, তিন পার্বত্য আসনের মাননীয় সংসদ সদস্যগণ, বাংলাদেশে নিযুক্ত মাননীয় জাপানী রাষ্ট্রদূত, চট্টগ্রাম বিভাগের মাননীয় কমিশনার ও ২৪ পদাতিক ডিভিশনের মাননীয় জিওসিসহ গুরুত্বপূর্ণ ১৫ জনকে দেয়া হয়।
কিন্তু দুঃখের বিষয়, উক্ত জমি বেদখলের হাত থেকে রক্ষা করতে আজ পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোন কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। বরং গত ২৯ জুন ২০১৪ খাগড়াছড়ি সদর থানার এস আই মোঃ সালাহউদ্দিন জাবেদ ‘দুই পক্ষের বিরোধ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত উভয় পক্ষকে নালিশীয় ভুমিতে স্থিতিবস্থা সহ শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার’ নির্দেশ দিয়ে বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টারকে চিঠি দেন। [পুলিশ সুপার কার্যালয় স্বারক নং- ১৬৮৫/২য় খন্ড] গত ১৫ জুলাই সহকারী পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে উপস্থিত সভায়ও মৌখিকভাবে একই নির্দেশনা দেয়া হয়। আমরা থানা কর্তৃপক্ষের স্থিতাবস্থার আদেশ পালন করলেও, সেটলাররা তা লঙ্ঘন করে গত ১৬ জুলাই স্থিতাবস্থাদেশ জারীর পূর্বে নির্মিত বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টারের স্থাপনা ভেঙ্গে দেয়
পূর্বেকার মন্দিরের এই জমিকে ভিত্তি করে গ্রামের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের জন্য গ্রামবাসীর সকলের সম্মতিতে “রিসসো কোসেই কাই, বাংলাদেশ”-এর সাথে যোগাযোগ করা হয়। আমাদের আমন্ত্রণে গত বছর, অর্থাৎ ২০১৩ সালের ২৩ জানুয়ারী “রিসসো কোসেই কাই- বাংলাদেশ” এর মিনিষ্টার দি রেভারেন্ড মিটসুয়ুকি আরিতোমি অত্র এলাকা পরিদর্শন করেন এবং “বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই, বাংলাদেশ” নামক শাখার প্রতিষ্ঠা করার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। রিসসো কোসেই কাই হলো জাপান ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর শাখা রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামসহ বাংলাদেশেও এই সংগঠনটির বেশ কিছু শাখা আছে।
এরপর বন্দোবস্তীর সুবিধার্থে ১. আর্য্য পুরুষ বনভান্তে বির্দশন শিক্ষা কেন্দ্র, ২. বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টার, ৩. কেন্দ্র, জ্ঞানজ্যোতি কুঠির ও ৪. চিত্রসেন কুঠির নামে তিনটি প্রতিষ্ঠান গঠন করা হয়। এই সব প্রতিষ্ঠানের নামে উক্ত জমি বন্দোবস্তী পাওয়ার জন্য গত বছর অর্থাৎ ২০১৩ সালের ২২ নভেম্বর স্থানীয় হেডম্যানের সুপারিশসহ জেলা প্রশাসক বরাবরে আবেদন করা হয়। পরবর্তীতে উক্ত জায়গায় রিসসো কোসেই কাই-এর অর্থয়ানে Peace Pagoda, Technical Training Center, Meditation Training Center, Healthcare Complex, School & College, Old Care Hostel, Orphan Children Home নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।
দ্রুত উন্নয়ন কাজ শুরু করার আশায় রেভারেন্ড মিটসুয়ুকি আরিতোমি এ বছর ৯ জানুয়ারী আরও একবার জায়গাটি পরির্দশন করেন এবং এই বর্ষা মৌসুমে জমিতে বিভিন্ন ফলজ ও বনজ বৃক্ষের চারা রোপনের নির্দেশ দেন। তাঁর কথামত বর্ষা মৌসুমে বিভিন্ন চারা রোপনের জন্য গ্রামবাসী সেচ্ছাশ্রম দিয়ে উক্ত জায়গাটি পরিস্কার করে। এরপর গত ১৯ এপ্রিল রেভারেন্ড মিটসুয়ুকি আরিতোমি “বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টারের” খাগড়াছড়ি শাখার ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। গত ৮ মে রোজ বৃহস্পতিবার দিনের বেলা প্রচুর বৃষ্টিপাতের সুযোগ নিয়ে জনৈক ১. আছর উদ্দীন, পিতা- জয়নুদ্দি, ২. ইউসুফ আলী, পিতা- মৃত কাশেম আলী সর্ব সাং- ভূয়াছড়ি করিম টিলা, থানা- সদর, জেলা- খাগড়াছড়ি, সহ কতিপয় ভূয়াছড়ি গ্রামের বাঙালি সেটেলার ভিত্তি প্রস্তর ভেঙে দেয় এবং রিসসো কোসেই কাই-এর সাইন বোর্ডটি খুলে নিয়ে যায়। শুধু তাই নয়, তারা রিসসো কোসেই কাই-এর জমি বেদখলের হীন উদ্দেশ্যে জমির ভূয়া দলিল তৈরি করে ১২ জন পাহাড়ির বিরুদ্ধে আদালতে তিনটি মামলা দেয়।
এভাবে কতিপয় সেটলার প্রতিনিয়ত পাহাড়িদের জায়গাজমি দখল করে নিয়ে যাচ্ছে। ১. আর্য্য পুরুষ বনভান্তে বির্দশন শিক্ষা কেন্দ্র, ২. বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টার, ৩. কেন্দ্র, জ্ঞানজ্যোতি কুঠির ও ৪. চিত্রসেন কুঠির-এর জমিও তারা এভাবে বেদখলের জন্য চেষ্টা চালিয়ে আসছে। এই জমি ১৯৯২ সালের আগ পর্যন্ত বেতছড়ি বৌদ্ধ মন্দিরের আওতাধীন থাকলেও জমির বন্দোবস্তী সংক্রান্ত দলিলপত্র ছিল না। দলিল না থাকার কারণ হলো তখন তার প্রয়োজন পড়তো না। এখনো বহু পাহাড়ি বাপদাদার আমল থেকে জমি ভোগ দখল করে আসলেও তার মালিকানার দলিল নেই। তাছাড়া সরকার এক সময় জমি বন্দোবস্তী প্রদান বন্ধ করে দেয়। এই সুযোগে এক শ্রেণীর সেটলার জমির ভূয়া দলিল তৈরি করে পাহাড়িদের প্রথাগত ভোগদখলকৃত জমি হাতিয়ে নিচ্ছে।
এমতাবস্থায় ১. আর্য্য পুরুষ বনভান্তে বির্দশন শিক্ষা কেন্দ্র, ২. বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টার, ৩. কেন্দ্র, জ্ঞানজ্যোতি কুঠির ও ৪. চিত্রসেন কুঠির এর জমি রক্ষার জন্য মাননীয় খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসকের নিকট প্রতিকার চেয়ে আবেদন করা হয়। আবেদনের অনুলিপি মাননীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, মাননীয় আঞ্চলিক পরিষদ চেয়ারম্যান, তিন পার্বত্য আসনের মাননীয় সংসদ সদস্যগণ, বাংলাদেশে নিযুক্ত মাননীয় জাপানী রাষ্ট্রদূত, চট্টগ্রাম বিভাগের মাননীয় কমিশনার ও ২৪ পদাতিক ডিভিশনের মাননীয় জিওসিসহ গুরুত্বপূর্ণ ১৫ জনকে দেয়া হয়।
কিন্তু দুঃখের বিষয়, উক্ত জমি বেদখলের হাত থেকে রক্ষা করতে আজ পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে কোন কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। বরং গত ২৯ জুন ২০১৪ খাগড়াছড়ি সদর থানার এস আই মোঃ সালাহউদ্দিন জাবেদ ‘দুই পক্ষের বিরোধ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত উভয় পক্ষকে নালিশীয় ভুমিতে স্থিতিবস্থা সহ শান্তি শৃংখলা বজায় রাখার’ নির্দেশ দিয়ে বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টারকে চিঠি দেন। [পুলিশ সুপার কার্যালয় স্বারক নং- ১৬৮৫/২য় খন্ড] গত ১৫ জুলাই সহকারী পুলিশ কমিশনার কার্যালয়ে উপস্থিত সভায়ও মৌখিকভাবে একই নির্দেশনা দেয়া হয়। আমরা থানা কর্তৃপক্ষের স্থিতাবস্থার আদেশ পালন করলেও, সেটলাররা তা লঙ্ঘন করে গত ১৬ জুলাই স্থিতাবস্থাদেশ জারীর পূর্বে নির্মিত বেতছড়ি রিসসো কোসেই কাই সেন্টারের স্থাপনা ভেঙ্গে দেয়
No comments
Post a Comment