পানির নীচে চলে যাবে বাংলাদেশ: ন্যাশনাল জিওগ্রাফি

গ্লোবাল ওয়ার্মিং কারণে যেদিন পৃথিবীর সব বরফ গলে যাবে ত দেখে নেওয়া যাবে এই ম্যাপে। বাংলাদেশের সাথে সাথে ভারতের কলকাতা তথা পশ্চিমবঙ্গও পানির নীচে চলে যাবে।
খন পৃথিবীর কী অবস্থা হবে, এক চোখে
পৃথিবীর সব বরফ গলে গেলে যে বাংলাদেশ ডুবে যাবে তা অনেক আগে থেকেই আশংকা
করা হলেও, এই প্রথম বিজ্ঞানীদের গবেষণায় যে ম্যাপ প্রকাশিত হয়েছে তা
চিন্তার বিষয়। বিজ্ঞানীরা জানচ্ছেন, পৃথিবীর উত্তর ও দক্ষিণ মেরুতে মাত্র
১০ শতাংশের মতো বরফের চাদর রয়েছে। পৃথিবীতে পাঁচ মিলিয়ন কিউবেক মাইল
হিমায়িত পানি জমা রয়েছে। যদি এই বরফ স্তর পুরোটাই গলে যায় তাহলে কেমন
দেখতে লাগবে আমাদের পৃথিবীকে?
ন্যাশনাল জিওগ্রাফি সাতটি মহাদেশের মানচিত্র প্রকাশ করেছে যা সমুদ্র তীরবর্তী দেশগুলি প্রায় ২১৬ ফুট পানির নীচে তলায় চলে যাবে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, প্রায় পাঁচ হাজার বছরের মধ্যে পৃথিবীর সব বরফ গলে পানিতে পরিণত হবে। পৃথিবীর প্রথম অবস্থায় ফিরে আসার প্রারম্ভিক সূচনা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। আমেরিকার এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সি জানিয়েছেন, এখনই সমুদ্রের স্তর স্বাভাবিকের থেকে সাত ইঞ্চি স্ফীত হয়েছে।
পৃথিবীর ৮০ শতাংশ বরফ লক্ষ্য করা যায় গ্রীনল্যান্ড, আন্টার্টিকা প্রদেশে। বাকি বিভিন্ন পার্বত্য এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। ন্যাশানাল জিওগ্রাফির রিপোর্ট অনুযায়ী, গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের কারণে প্রতিবছর ৬৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন বরফ গলছে।
উল্লেখ্য, গ্লোবাল ওয়ার্মিং বা বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে তাদের নিয়মিত অনেক লেখা বেরিয়েছে। সম্প্রতি তাদের লেখায় আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে দুনিয়ার উন্নয়ন যেভাবে এগিয়ে চলেছে তাতে পৃথিবী ধ্বংস আর বেশি দেরী নয়। 'ন্যাশানাল জিওগ্রাফি' সেই বিষয়েই স্পষ্ট ধারণা দিতে একটা ম্যাপ প্রকাশ করল।
ন্যাশনাল জিওগ্রাফি সাতটি মহাদেশের মানচিত্র প্রকাশ করেছে যা সমুদ্র তীরবর্তী দেশগুলি প্রায় ২১৬ ফুট পানির নীচে তলায় চলে যাবে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, প্রায় পাঁচ হাজার বছরের মধ্যে পৃথিবীর সব বরফ গলে পানিতে পরিণত হবে। পৃথিবীর প্রথম অবস্থায় ফিরে আসার প্রারম্ভিক সূচনা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। আমেরিকার এনভায়রনমেন্টাল প্রোটেকশন এজেন্সি জানিয়েছেন, এখনই সমুদ্রের স্তর স্বাভাবিকের থেকে সাত ইঞ্চি স্ফীত হয়েছে।
পৃথিবীর ৮০ শতাংশ বরফ লক্ষ্য করা যায় গ্রীনল্যান্ড, আন্টার্টিকা প্রদেশে। বাকি বিভিন্ন পার্বত্য এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। ন্যাশানাল জিওগ্রাফির রিপোর্ট অনুযায়ী, গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের কারণে প্রতিবছর ৬৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন বরফ গলছে।
উল্লেখ্য, গ্লোবাল ওয়ার্মিং বা বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে তাদের নিয়মিত অনেক লেখা বেরিয়েছে। সম্প্রতি তাদের লেখায় আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে দুনিয়ার উন্নয়ন যেভাবে এগিয়ে চলেছে তাতে পৃথিবী ধ্বংস আর বেশি দেরী নয়। 'ন্যাশানাল জিওগ্রাফি' সেই বিষয়েই স্পষ্ট ধারণা দিতে একটা ম্যাপ প্রকাশ করল।
No comments
Post a Comment