তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের হাতে স্থানীয় পর্যটন হস্তান্তর
মূল কর্তৃত্ব কেন্দ্রের হাতে রেখে স্থানীয় পর্যটন বিভাগ তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অনুযায়ী মোট ৩২টি বিভাগের মধ্যে এ নিয়ে ২৯টি হস্তান্তর করা হলো। গত বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে এই হস্তান্তর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
তবে অনুষ্ঠান শেষে তিনটি জেলা পরিষদের সূত্রই প্রথম আলোকে বলেছে, এর আগে যে বিভাগগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে, সেগুলোর জনবল, স্থাপনা ও আর্থিক কার্যক্রম পরিচালনার কর্তৃত্ব জেলা পরিষদের হাতেই ন্যস্ত করা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তা করা হয়নি। এটি নামমাত্র হস্তান্তর হয়েছে। অবশ্য তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হস্তান্তর দলিলে সই করেছেন। তিনজনই জেলা পরিষদের অনির্বাচিত ও সরকার মনোনীত দলীয় চেয়ারম্যান।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, এই হস্তান্তর দলিলের খসড়া যখন জেলা পরিষদগুলোর কাছে পাঠানো হয়, তখন তিনটি পরিষদ থেকেই আপত্তি জানানো হয়েছিল। কিন্তু সে ব্যাপারে পরে কিছুই জানানো হয়নি। হস্তান্তরের দিনক্ষণ চূড়ান্ত করার পর জেলা পরিষদগুলোর পক্ষ থেকে লিখিতভাবে আবারও আপত্তি জানানো হয়। কিন্তু সরকার তা বিবেচনায় নেয়নি।
হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, এই বিভাগটি হস্তান্তরের মাধ্যমে পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পেরে তিনি আনন্দিত। কারণ, তিনি সব সময় পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন ও পার্বত্য জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পক্ষে কথা বলেছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গওহর রিজভী বলেন, শিগগিরই পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি কমিশন আইন সংশোধন ও পূর্ণাঙ্গ ভূমি কমিশন কার্যকর করা হবে।
তবে অনুষ্ঠান শেষে তিনটি জেলা পরিষদের সূত্রই প্রথম আলোকে বলেছে, এর আগে যে বিভাগগুলো হস্তান্তর করা হয়েছে, সেগুলোর জনবল, স্থাপনা ও আর্থিক কার্যক্রম পরিচালনার কর্তৃত্ব জেলা পরিষদের হাতেই ন্যস্ত করা হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে তা করা হয়নি। এটি নামমাত্র হস্তান্তর হয়েছে। অবশ্য তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হস্তান্তর দলিলে সই করেছেন। তিনজনই জেলা পরিষদের অনির্বাচিত ও সরকার মনোনীত দলীয় চেয়ারম্যান।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, এই হস্তান্তর দলিলের খসড়া যখন জেলা পরিষদগুলোর কাছে পাঠানো হয়, তখন তিনটি পরিষদ থেকেই আপত্তি জানানো হয়েছিল। কিন্তু সে ব্যাপারে পরে কিছুই জানানো হয়নি। হস্তান্তরের দিনক্ষণ চূড়ান্ত করার পর জেলা পরিষদগুলোর পক্ষ থেকে লিখিতভাবে আবারও আপত্তি জানানো হয়। কিন্তু সরকার তা বিবেচনায় নেয়নি।
হস্তান্তর অনুষ্ঠানে বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, এই বিভাগটি হস্তান্তরের মাধ্যমে পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের প্রক্রিয়ায় যুক্ত হতে পেরে তিনি আনন্দিত। কারণ, তিনি সব সময় পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন ও পার্বত্য জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার পক্ষে কথা বলেছেন।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গওহর রিজভী বলেন, শিগগিরই পার্বত্য চট্টগ্রাম ভূমি কমিশন আইন সংশোধন ও পূর্ণাঙ্গ ভূমি কমিশন কার্যকর করা হবে।
সুত্র : প্রথম আলো
No comments
Post a Comment