চট্টগ্রামে ইপিজেডে শ্রমিক বিক্ষোভ
প্রিন্ট সংস্করণ
|
আপডেট: ০২:২৬, জানুয়ারি ০৯, ২০১৪
|
সরকারঘোষিত নতুন কাঠামো অনুযায়ী পুরোনো শ্রমিকদের বেতন না বাড়ানোর
প্রতিবাদে চট্টগ্রামের কর্ণফুলী রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার (কেইপিজেড)
একটি বিদেশি কারখানার শ্রমিকেরা গতকাল বুধবার বিক্ষোভ করেছেন।
বিক্ষোভের পর গতকাল প্রশাসনের সঙ্গে মালিক ও শ্রমিকপক্ষের বৈঠক হয়। বৈঠকে আগামী মাসে নতুন কাঠামোয় বেতন বাড়ানোর আশ্বাস দেওয়া হয়। এরপর দুপুরে ওই কারখানার শ্রমিকেরা কাজে যোগ দেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, নতুন বেতন কাঠামো অনুযায়ী পুরোনো শ্রমিকদের বেতন বাড়ানোর দাবিতে কর্ণফুলী ইপিজেডের ইউসিবিইউ নামের একটি পোশাক কারখানার শত শত শ্রমিক গতকাল সকালে বাইরে বেরিয়ে আসেন। মঙ্গলবারও তাঁরা বিক্ষোভ করেছিলেন। পরে পুলিশ ও বেপজার কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন। শিল্প পুলিশের পরিদর্শক আরিফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘তাইওয়ানের কোম্পানি ইউসিবিইউর পুরোনো শ্রমিকেরা বেতন বাড়ানোর দাবিতে রাস্তায় নেমে আসেন। সদ্যঘোষিত কাঠামোয় নতুন শ্রমিকদের বেতন পাঁচ হাজার ২০০ টাকা হয়েছে। এতে দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসা পুরোনো শ্রমিকদের বেতন সেই হারে বাড়েনি বলে শ্রমিকদের অভিযোগ। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে ত্রিপক্ষীয় সভা করে শ্রমিকদের শান্ত করেছি। তাঁদের দাবি বিবেচনায় এনে আগামী মাসের বেতনের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে বলে মালিকপক্ষ আশ্বাস দিয়েছে।’ এদিকে চট্টগ্রাম ইপিজেডের নিরাপত্তা নিয়ে কিছু ব্যবসায়ী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে ইপিজেডের নিরাপত্তা যথেষ্ট নয় বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিযোগ। তাই ইপিজেডের নিরাপত্তা জোরদার এবং অচেনা লোকদের চলাচলে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপের দাবি জানান ব্যবসায়ীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ব্যবসায়ী বলেন, ইপিজেডে প্রায় পৌনে দুই লাখ শ্রমিক কাজ করেন। ইপিজেডের প্রধান ফটক ছাড়াও পকেট ফটকগুলো খোলা থাকে। মানুষ চলাচলে নিয়ন্ত্রণ নেই। তাই নাশকতার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। অথচ কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে উদাসীন। চট্টগ্রাম ইপিজেডের মহাব্যবস্থাপক এস এম আবদুর রশিদ বলেন, ‘পরিস্থিতি বিবেচনায় আমরা ইপিজেডের নিরাপত্তা বাড়িয়েছি। পকেট ফটকগুলো দিয়ে শ্রমিকেরা যাতায়াত করে আসছেন। সেখানে আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সতর্ক আছে। তবু আমরা আরও সতর্ক এবং নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করব।’
বিক্ষোভের পর গতকাল প্রশাসনের সঙ্গে মালিক ও শ্রমিকপক্ষের বৈঠক হয়। বৈঠকে আগামী মাসে নতুন কাঠামোয় বেতন বাড়ানোর আশ্বাস দেওয়া হয়। এরপর দুপুরে ওই কারখানার শ্রমিকেরা কাজে যোগ দেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, নতুন বেতন কাঠামো অনুযায়ী পুরোনো শ্রমিকদের বেতন বাড়ানোর দাবিতে কর্ণফুলী ইপিজেডের ইউসিবিইউ নামের একটি পোশাক কারখানার শত শত শ্রমিক গতকাল সকালে বাইরে বেরিয়ে আসেন। মঙ্গলবারও তাঁরা বিক্ষোভ করেছিলেন। পরে পুলিশ ও বেপজার কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করেন। শিল্প পুলিশের পরিদর্শক আরিফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘তাইওয়ানের কোম্পানি ইউসিবিইউর পুরোনো শ্রমিকেরা বেতন বাড়ানোর দাবিতে রাস্তায় নেমে আসেন। সদ্যঘোষিত কাঠামোয় নতুন শ্রমিকদের বেতন পাঁচ হাজার ২০০ টাকা হয়েছে। এতে দীর্ঘ দিন ধরে কাজ করে আসা পুরোনো শ্রমিকদের বেতন সেই হারে বাড়েনি বলে শ্রমিকদের অভিযোগ। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে ত্রিপক্ষীয় সভা করে শ্রমিকদের শান্ত করেছি। তাঁদের দাবি বিবেচনায় এনে আগামী মাসের বেতনের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে বলে মালিকপক্ষ আশ্বাস দিয়েছে।’ এদিকে চট্টগ্রাম ইপিজেডের নিরাপত্তা নিয়ে কিছু ব্যবসায়ী উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বর্তমান পরিস্থিতিতে ইপিজেডের নিরাপত্তা যথেষ্ট নয় বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের অভিযোগ। তাই ইপিজেডের নিরাপত্তা জোরদার এবং অচেনা লোকদের চলাচলে কঠোর নিয়ন্ত্রণ আরোপের দাবি জানান ব্যবসায়ীরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ব্যবসায়ী বলেন, ইপিজেডে প্রায় পৌনে দুই লাখ শ্রমিক কাজ করেন। ইপিজেডের প্রধান ফটক ছাড়াও পকেট ফটকগুলো খোলা থাকে। মানুষ চলাচলে নিয়ন্ত্রণ নেই। তাই নাশকতার আশঙ্কা উড়িয়ে দেওয়া যায় না। অথচ কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে উদাসীন। চট্টগ্রাম ইপিজেডের মহাব্যবস্থাপক এস এম আবদুর রশিদ বলেন, ‘পরিস্থিতি বিবেচনায় আমরা ইপিজেডের নিরাপত্তা বাড়িয়েছি। পকেট ফটকগুলো দিয়ে শ্রমিকেরা যাতায়াত করে আসছেন। সেখানে আমাদের নিরাপত্তা বাহিনী সতর্ক আছে। তবু আমরা আরও সতর্ক এবং নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করব।’
No comments
Post a Comment