প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেসবুক প্রোফাইলে শেয়ার করা আপনার বিশেষ
কয়েকটি তথ্যকেই তারা আপনার বিরুদ্ধে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করতে পারে।
এই খবর কি ফেসবুকে পড়ছেন? যদি তা হয়, তাহলে তো কথাই নেই। আর যদি তা না
হয়, তাহলে অবিলম্বে নিজের ফেসবুক প্রোফাইল খুলুন, আর ডিলিট করে দিন চারটি
বিশেষ তথ্য। না হলে সমূহ বিপদের সম্ভাবনা।
যতই প্রাইভেসি ফিল্টার ব্যবহার কাজে লাগাক ফেসবুক, আদপে হ্যাকারদের পরাস্ত
করা অত সহজ নয়। প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেসবুক প্রোফাইলে শেয়ার করা
আপনার বিশেষ কয়েকটি তথ্যকেই তারা আপনার বিরুদ্ধে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার
করতে পারে। এই সমস্ত তথ্য কাজে লাগিয়ে তারা শুধু যে আপনার প্রোফাইল হ্যাক
করতে পারে তা-ই নয়, আপনার আইডেন্টিটি জাল করে তারা গড়ে তুলতে পারে আপনার
ডুপ্লিকেট আইডেন্টিটিও। সুরক্ষিত থাকার জন্য অবিলম্বে ডিলিট করুন এই চারটি
তথ্য—
১. জন্মদিন: আপনার জন্মদিন ফেসবুকে উল্লেখ করা অত্যন্ত বিপজ্জনক। ভেবে দেখুন, প্যান কার্ড হোক বা ভোটার আইডি কার্ড কিংবা আধার কার্ড— সর্বত্রই আপনার বয়স অথবা জন্মদিনের উল্লেখ থাকে। কাজেই আপনার ডুপ্লিকেট আইডেন্টিটি তৈরি করতে হলে আপনার জন্মদিন অপরিহার্য তথ্য।
২. নিজের চেক ইন: কখন কোথায় যাচ্ছেন, কোন রেস্তরাঁয় খাচ্ছেন কিংবা কোন সিনেমা হলে সিনেমা দেখছেন— তা ফেসবুকে জানাবেন না। আপনার পরিচিতি জাল করতে চায় যারা, তারা কিন্তু এই তথ্যগুলোই কাজে লাগাবে।
৩. নিজের ঠিকানা: নিজের বাসস্থানের ঠিকানা কখনোই জানাবেন ফেসবুকে। এতে শুধু যে নিজের আইডেন্টিটি ডুপ্লিকেসির সম্ভাবনা বাড়বে তা নয়, কেউ চাইলে সরাসরি আপনার বাসস্থানে হামলাও চালাতে পারে।
৪. আপনার কর্মক্ষেত্র: আপনার অফিসের ঠিকানা শেয়ার করাও একই রকম বিপজ্জনক। দিনের একটা বড় অংশ সেই ঠিকানাতেই আপনি কাটাচ্ছেন। কতক্ষণ আপনি সেখানে থাকছেন, আপনার অফিস থেকে বাড়িতে যেতেই বা কতটা সময় লাগে- ইত্যাদি তথ্য আপনার প্রোফাইল হ্যাকিং-এর সম্ভাবনা বাড়ায়। কাজেই এই তথ্যও গোপন রাখাই ভাল।
সূত্র: এবেলা
১. জন্মদিন: আপনার জন্মদিন ফেসবুকে উল্লেখ করা অত্যন্ত বিপজ্জনক। ভেবে দেখুন, প্যান কার্ড হোক বা ভোটার আইডি কার্ড কিংবা আধার কার্ড— সর্বত্রই আপনার বয়স অথবা জন্মদিনের উল্লেখ থাকে। কাজেই আপনার ডুপ্লিকেট আইডেন্টিটি তৈরি করতে হলে আপনার জন্মদিন অপরিহার্য তথ্য।
২. নিজের চেক ইন: কখন কোথায় যাচ্ছেন, কোন রেস্তরাঁয় খাচ্ছেন কিংবা কোন সিনেমা হলে সিনেমা দেখছেন— তা ফেসবুকে জানাবেন না। আপনার পরিচিতি জাল করতে চায় যারা, তারা কিন্তু এই তথ্যগুলোই কাজে লাগাবে।
৩. নিজের ঠিকানা: নিজের বাসস্থানের ঠিকানা কখনোই জানাবেন ফেসবুকে। এতে শুধু যে নিজের আইডেন্টিটি ডুপ্লিকেসির সম্ভাবনা বাড়বে তা নয়, কেউ চাইলে সরাসরি আপনার বাসস্থানে হামলাও চালাতে পারে।
৪. আপনার কর্মক্ষেত্র: আপনার অফিসের ঠিকানা শেয়ার করাও একই রকম বিপজ্জনক। দিনের একটা বড় অংশ সেই ঠিকানাতেই আপনি কাটাচ্ছেন। কতক্ষণ আপনি সেখানে থাকছেন, আপনার অফিস থেকে বাড়িতে যেতেই বা কতটা সময় লাগে- ইত্যাদি তথ্য আপনার প্রোফাইল হ্যাকিং-এর সম্ভাবনা বাড়ায়। কাজেই এই তথ্যও গোপন রাখাই ভাল।
সূত্র: এবেলা
No comments
Post a Comment