তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়ে বাইরে থেকে লোক নিয়ে যাওয়া উচিত হয়নি মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক
তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়ে বাইরে থেকে লোক নিয়ে যাওয়া উচিত
হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান কাজী রিয়াজুল হক।
তিনি বলেন পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিদের নিয়ে যাওয়ায় সেখানে এক নতুন
পরিবেশ সৃষ্টি হয়। সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনায় এই অভিবাসনের একটা
ভূমিকা আছে। তিন পার্বত্য জেলায় পাহাড়ে বাইরে থেকে লোক নিয়ে যাওয়া উচিত
হয়নি।
‘সরকারের প্রতিশ্রুতি ও আদিবাসী নারী ও কন্যাশিশুর বর্তমান অবস্থা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন তিনি। সোমবার রাজধানীর ফার্মগেটে ডেইলি স্টার ভবনে আয়োজিত এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কাজী রিয়াজুল হক বলেন, বাংলাদেশ মানবাধিকার-সংক্রান্ত একাধিক আন্তর্জাতিক চুক্তি ও সনদে স্বাক্ষর করেছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে এগিয়ে। তবে এসব সনদ বা চুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ধীরগতি লক্ষ করা যায়।
গত বছরের ৬ নভেম্বর গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্থানীয় সাঁওতালদের ওপর হামলার বিষয়ে রিয়াজুল হক বলেন, ওই হামলা হয়েছিল স্থানীয় রাজনৈতিক দুষ্টচক্র ও প্রশাসনের যোগসাজশে। এটি রাষ্ট্রীয় মদদে হয়নি।
গাইবান্ধার ঘটনার বিষয়ে তিনি আরো বলেন, ‘ওই দিন ৫০০ সাঁওতাল পরিবারকে উচ্ছেদ করার জন্য পুলিশ-র্যাব মিলে ৪০০ সদস্য অভিযান চালিয়েছিল। এ কথা আমাকে স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারাই বলেছেন। সামান্য তির-ধনুক নিয়ে থাকা কয়েকজন সাঁওতালের বিরুদ্ধে এমন অবস্থান সত্যিই অকল্পনীয়। ’
আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন সাংসদ শিরীন আখতার, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাখী দাশ পুরকায়স্থ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের প্রধান ফরিদা ইয়াসমীন।
‘সরকারের প্রতিশ্রুতি ও আদিবাসী নারী ও কন্যাশিশুর বর্তমান অবস্থা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন তিনি। সোমবার রাজধানীর ফার্মগেটে ডেইলি স্টার ভবনে আয়োজিত এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
কাজী রিয়াজুল হক বলেন, বাংলাদেশ মানবাধিকার-সংক্রান্ত একাধিক আন্তর্জাতিক চুক্তি ও সনদে স্বাক্ষর করেছে। বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ এ ক্ষেত্রে এগিয়ে। তবে এসব সনদ বা চুক্তি বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে ধীরগতি লক্ষ করা যায়।
গত বছরের ৬ নভেম্বর গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে স্থানীয় সাঁওতালদের ওপর হামলার বিষয়ে রিয়াজুল হক বলেন, ওই হামলা হয়েছিল স্থানীয় রাজনৈতিক দুষ্টচক্র ও প্রশাসনের যোগসাজশে। এটি রাষ্ট্রীয় মদদে হয়নি।
গাইবান্ধার ঘটনার বিষয়ে তিনি আরো বলেন, ‘ওই দিন ৫০০ সাঁওতাল পরিবারকে উচ্ছেদ করার জন্য পুলিশ-র্যাব মিলে ৪০০ সদস্য অভিযান চালিয়েছিল। এ কথা আমাকে স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারাই বলেছেন। সামান্য তির-ধনুক নিয়ে থাকা কয়েকজন সাঁওতালের বিরুদ্ধে এমন অবস্থান সত্যিই অকল্পনীয়। ’
আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন সাংসদ শিরীন আখতার, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাখী দাশ পুরকায়স্থ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারের প্রধান ফরিদা ইয়াসমীন।
তথ্যসূত্র: ডেইলি সিএইচটি অনলাইন রিপোর্ট
No comments
Post a Comment