খাগড়াছড়িতে স্কুল শিক্ষককে গলা কেটে হত্যা
খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলায় ঘরে ঢুকে এক স্কুল শিক্ষককে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় ওই শিক্ষকের স্ত্রীকেও হত্যার চেষ্টা করে তারা। আহত অবস্থায় বৃহস্পতিবার সকালে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বিকাশ কুমার চাকমা নামের ওই শিক্ষকের বাড়ি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার ক্যাঙ্গালছড়ি গ্রামে। বুধবার গভীর রাতে তার শ্বশুর বাড়ি মহালছড়ির পশ্চিম ক্যায়াংঘাট গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বিকাশ কুমার তার স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন।
নিহত বিকাশ কুমার চাকমা ক্যাঙ্গালছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।
মহালছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেমাউন কবীর চৌধুরী জানান, ঘরে ঢুকে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ঘুমন্ত অবস্থায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিকাশ ও তার স্ত্রীকে আঘাত করে দুর্বৃত্তরা। হামলায় গুরুতর আহত বিকাশ ঘটনাস্থলেই মারা যান। তবে তার স্ত্রী বীরলতা চাকমার চিৎকারে প্রতিবেশিরা ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
আহত বীরলতার গলা ও হাতে জখম হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে তাকে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্য এবং জড়িতদের বিষয়ে কোনো তথ্য জানা যায়নি বলে জানিয়েছেন ওসি সেমাউন কবীর। তবে পূর্বশত্রুতার কারণে এ ঘটনা হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।
বিকাশ কুমার চাকমা নামের ওই শিক্ষকের বাড়ি জেলার নানিয়ারচর উপজেলার ক্যাঙ্গালছড়ি গ্রামে। বুধবার গভীর রাতে তার শ্বশুর বাড়ি মহালছড়ির পশ্চিম ক্যায়াংঘাট গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। বিকাশ কুমার তার স্ত্রীকে নিয়ে শ্বশুর বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন।
নিহত বিকাশ কুমার চাকমা ক্যাঙ্গালছড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ছিলেন।
মহালছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সেমাউন কবীর চৌধুরী জানান, ঘরে ঢুকে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ঘুমন্ত অবস্থায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে বিকাশ ও তার স্ত্রীকে আঘাত করে দুর্বৃত্তরা। হামলায় গুরুতর আহত বিকাশ ঘটনাস্থলেই মারা যান। তবে তার স্ত্রী বীরলতা চাকমার চিৎকারে প্রতিবেশিরা ছুটে এলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়।
আহত বীরলতার গলা ও হাতে জখম হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে তাকে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের উদ্দেশ্য এবং জড়িতদের বিষয়ে কোনো তথ্য জানা যায়নি বলে জানিয়েছেন ওসি সেমাউন কবীর। তবে পূর্বশত্রুতার কারণে এ ঘটনা হতে পারে বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে পুলিশ।
No comments
Post a Comment