নাইক্ষ্যংছড়িতে বৌদ্ধ বিহারের দরজা ভেঙ্গে ভান্তের উপর সন্ত্রাসী হামলা
বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বৌদ্ধ বিহারের দরজা ভেঙ্গে ভেতরে ঢুকে ভান্তের
উপর সন্ত্রাসী হামলা করেছে এক দল দূর্বৃত্ত। শনিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে
উপজেলার সদর ইউনিয়নের ইচ্ছাসায়া বৌদ্ধ বিহারে এ ঘটনা ঘটে। এসময় নগদ ৩০
হাজার টাকা ও বিহারের দান বাক্স ভেঙ্গে ৫ হাজার টাকাসহ সর্বমোট ৩৫ হাজার
টাকা লুট করেছে সন্ত্রাসীরা। এ ঘটনার পর
সূত্রে জানা গেছে, অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীরা বিহারের সামনের দরজা ভেঙ্গে
ভেতরে প্রবেশ করার পর ভান্তে উ: সোয়ানা মহাথের এর উপর হামলা চালায়। এসময়
ভান্তের গলা ও অন্ড কোষে ব্যাপক অত্যাচার করে তারা। পাশাপাশি বিহারের
বিভিন্ন জিনিস ভাঙচুর করে নগদ ৩০ হাজার টাকা ও দান বাক্সে থাকা ৫ হাজার
টাকা লুট করে সন্ত্রাসীরা। ভান্তে উ: সোয়ানা মহাথের জানিয়েছেন,
সন্ত্রাসীদের কাউকে চিহ্নত করা সম্ভব হয়নি। তারা সবাই মূখোশ পরিহিত ছিল।
তিনি আরো বলেন, সন্ত্রাসীরা মারধর করে টাকা লুট করার পর পাশ্ববর্তী
কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের জামছড়ি এলাকার দিকে পালিয়ে যায়।
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি চোচু মং মার্মা বলেন, এ হামলা অত্যন্ত নিন্দনীয়। ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রামু বৌদ্ধ বিহার হামলা ও লুটপাটের ঘটনার নায়করা এবার নাইক্ষ্যংছড়িতে বেপরোয়া হওয়ার চেষ্টা করছে। তা না হলে হামলার মাসে আমাদের উপজেলার বৌদ্ধ বিহারে এ ধরনের ঘটনা হত না। এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আগাম প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামতে হবে। বর্তমানে উপজেলার ৪৩টি ছোট বড় বৌদ্ধ বিহারের ভান্ত‘দের মাঝে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
এদিকে রবিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা (ইউএনও) আবু শাফায়াৎ মো: শাহেদুল ইসলাম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: রফিকুল ইসলাম পিপিএম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তসলিম ইকবাল চৌধুরী, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেস ক্লাব সভাপতি মো: ইফসান খাঁন ইমন প্রমূখ। এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: রফিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় বিহারের ভান্তে বাদি হয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ অপরাধীদের চিহ্নত করে আটক করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
সূত্র: কক্সবাজার নিউজ ডটকম
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি চোচু মং মার্মা বলেন, এ হামলা অত্যন্ত নিন্দনীয়। ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রামু বৌদ্ধ বিহার হামলা ও লুটপাটের ঘটনার নায়করা এবার নাইক্ষ্যংছড়িতে বেপরোয়া হওয়ার চেষ্টা করছে। তা না হলে হামলার মাসে আমাদের উপজেলার বৌদ্ধ বিহারে এ ধরনের ঘটনা হত না। এ ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আগাম প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামতে হবে। বর্তমানে উপজেলার ৪৩টি ছোট বড় বৌদ্ধ বিহারের ভান্ত‘দের মাঝে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
এদিকে রবিবার সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কমকর্তা (ইউএনও) আবু শাফায়াৎ মো: শাহেদুল ইসলাম, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: রফিকুল ইসলাম পিপিএম, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক তসলিম ইকবাল চৌধুরী, নাইক্ষ্যংছড়ি প্রেস ক্লাব সভাপতি মো: ইফসান খাঁন ইমন প্রমূখ। এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: রফিকুল ইসলাম বলেন, এ ঘটনায় বিহারের ভান্তে বাদি হয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ অপরাধীদের চিহ্নত করে আটক করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
সূত্র: কক্সবাজার নিউজ ডটকম
No comments
Post a Comment