যদি দেরিতে বিয়ের পরিকল্পনা থাকে...
এখনকার ব্যস্ত জীবনে অনেকেই বিয়ের ক্ষেত্রে বেশ দেরি করেন। একে একে বন্ধুদের বিয়ে হয়ে যেতে দেখলেও নানা ব্যস্ততায় পিছিয়ে যান। বয়স বেড়ে চলে। কিন্তু বিয়ের ঘণ্টা তো যেকোনো সময় বেজে উঠতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যাঁরা বিয়ের বেলায় কিছুটা দেরি করে ফেলেছেন, তাঁদের আত্মবিশ্বাস ধরে রাখাটা জরুরি। নতুন ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে স্বাস্থ্য ঠিক রাখার বিষয়টিও অধিক গুরুত্বপূর্ণ। যাঁরা দেরিতে বিয়ে করবেন, তাঁদের জন্য কিছু পরামর্শ:
১. নিয়মিত সুষম খাবার খাবেন।
২. অন্ত্রের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে। বিশেষ করে ফাইবার বা আঁশসমৃদ্ধ খাবার বেশি খাবেন।
৩. নিতে হবে যকৃতের যত্ন। দুধ আপনার জন্য উপকারী।
৪. প্রতিদিন মাল্টিভিটামিন খেতে হবে।
৫. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস ও বয়স-প্রতিরোধী উপাদান বেশি গ্রহণ করতে হবে। ভিটামিন সি ও ই বেশি করে নিতে হবে।
৬. নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। বিশেষ করে হৃদ্যন্ত্র ঠিক রাখতে ও শক্তি ধরে রাখতে ব্যায়াম চালিয়ে যেতে হবে।
৭. ভালো ঘুমানোর অভ্যাস করতে হবে।
৮. বেশি চাপ নেওয়া ঠিক হবে না। চাপ নিয়ন্ত্রণে যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন চর্চা করতে হবে।
৯. ত্বক ঠিক রাখতে হবে। ত্বকের যত্নে ভালো ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। চুল পড়া বন্ধ করতে হবে। ভিটামিন সি ও দরকারি প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে। এ ছাড়া ত্বক সুরক্ষায় যত্নবান হতে হবে।
১০. মুখে ব্রণ বা কোনো সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অনেক সময় হরমোনের সমস্যার কারণে ব্রণ হতে পারে। পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার বেশি খেতে হবে এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়া ছাড়তে হবে।
২. অন্ত্রের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে। বিশেষ করে ফাইবার বা আঁশসমৃদ্ধ খাবার বেশি খাবেন।
৩. নিতে হবে যকৃতের যত্ন। দুধ আপনার জন্য উপকারী।
৪. প্রতিদিন মাল্টিভিটামিন খেতে হবে।
৫. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস ও বয়স-প্রতিরোধী উপাদান বেশি গ্রহণ করতে হবে। ভিটামিন সি ও ই বেশি করে নিতে হবে।
৬. নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। বিশেষ করে হৃদ্যন্ত্র ঠিক রাখতে ও শক্তি ধরে রাখতে ব্যায়াম চালিয়ে যেতে হবে।
৭. ভালো ঘুমানোর অভ্যাস করতে হবে।
৮. বেশি চাপ নেওয়া ঠিক হবে না। চাপ নিয়ন্ত্রণে যোগব্যায়াম ও মেডিটেশন চর্চা করতে হবে।
৯. ত্বক ঠিক রাখতে হবে। ত্বকের যত্নে ভালো ফেসওয়াশ ব্যবহার করতে পারেন। চুল পড়া বন্ধ করতে হবে। ভিটামিন সি ও দরকারি প্রোটিন গ্রহণ করতে হবে। এ ছাড়া ত্বক সুরক্ষায় যত্নবান হতে হবে।
১০. মুখে ব্রণ বা কোনো সমস্যা দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। অনেক সময় হরমোনের সমস্যার কারণে ব্রণ হতে পারে। পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার বেশি খেতে হবে এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়া ছাড়তে হবে।
যেসব খাবার খেতে হবে: আটার রুটি, ওট, বার্লি, জোয়ার,
বাজরা, বাদামি চাল। কম চর্বির দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, মুরগি, মাছ ও ডিমের
সাদা অংশ। অ্যাভোকাডো, অলিভ ওয়েল, স্যামন, টুনা। সবুজ পাতাযুক্ত সবজি,
ব্রোকলি, গোলমরিচ, ফুলকপি, মিষ্টিকুমড়া ও সবজির জুস। ফলের মধ্য আপেল,
পেঁপে। শিমজাতীয় খাবারের মধ্যে মটর, আখরোট, জলপাই, তিল ও তিলজাতীয় বীজ।
যা খাওয়া মানা: মার্গারিন, রিফাইন করা আটা, অ্যালকোহল, ধূমপান, চিনি ও ভাজাপোড়া খাবার। তথ্যসূত্র: টিএনএন।
No comments
Post a Comment