রামু কেন্দ্রীয় সীমাবিহারে পাঠাগার নির্মাণ শুরু
প্রথম আলো ট্রাস্টের উদ্যোগে পাঠাগারটি স্থাপিত হওয়ায় সবাই খুশি।
সত্যপ্রিয় মহাথের বলেন, ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে একদল দুর্বৃত্ত হামলা চালিয়ে রামুর হাজার বছরের বৌদ্ধ সভ্যতা ধ্বংস করে। এই বিহারের পাঠাগারে সংরক্ষিত হাজার বছরের পুরোনো পুঁথিপত্র, বিভিন্ন ভাষার ত্রিপিটক গ্রন্থ, ধর্মীয় গ্রন্থ, গুরুত্বপূর্ণ সাময়িকীসহ অন্তত পাঁচ হাজার বই পুড়ে গেছে। ধ্বংস হয় ছোট বড় ৩০০ মূল্যবান বুদ্ধমূর্তি। এখন শত চেষ্টা করেও এসব ফেরত পাওয়া যাবে না। তার পরও প্রথম আলো ট্রাস্ট এই পাঠাগার নির্মাণে সহযোগিতা দিয়ে বড় দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। পাঠাগারটি স্থাপিত হলে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষ উপকৃত হবে।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় রামু কেন্দ্রীয় সীমাবিহারসহ ১২টি প্রাচীন বৌদ্ধবিহার ধ্বংস হয়েছিল। সেনাবাহিনী প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ধ্বংসস্তূপের ওপর আধুনিক মানের ১৯টি বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করে।
সত্যপ্রিয় মহাথের বলেন, ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর মধ্যরাতে একদল দুর্বৃত্ত হামলা চালিয়ে রামুর হাজার বছরের বৌদ্ধ সভ্যতা ধ্বংস করে। এই বিহারের পাঠাগারে সংরক্ষিত হাজার বছরের পুরোনো পুঁথিপত্র, বিভিন্ন ভাষার ত্রিপিটক গ্রন্থ, ধর্মীয় গ্রন্থ, গুরুত্বপূর্ণ সাময়িকীসহ অন্তত পাঁচ হাজার বই পুড়ে গেছে। ধ্বংস হয় ছোট বড় ৩০০ মূল্যবান বুদ্ধমূর্তি। এখন শত চেষ্টা করেও এসব ফেরত পাওয়া যাবে না। তার পরও প্রথম আলো ট্রাস্ট এই পাঠাগার নির্মাণে সহযোগিতা দিয়ে বড় দৃষ্টান্ত স্থাপন করছে। পাঠাগারটি স্থাপিত হলে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মানুষ উপকৃত হবে।
উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় রামু কেন্দ্রীয় সীমাবিহারসহ ১২টি প্রাচীন বৌদ্ধবিহার ধ্বংস হয়েছিল। সেনাবাহিনী প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ধ্বংসস্তূপের ওপর আধুনিক মানের ১৯টি বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করে।
No comments
Post a Comment